তাঁরা জানিয়েছেন, বিশ্বকবির এই ভাস্কর্যের মাধ্যমে মানুষকে তাদের বাক ও মত প্রকাশে স্বাধীনতার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করার চেষ্টা করা হয়েছে। এটি ফেব্রুয়ারি মাসজুড়েই প্রদর্শন করা হবে।
নির্মাণকাজের সঙ্গে যুক্ত শিমুল কুম্ভকার বলেন, আমরা এমন কিছু তৈরি করতে চেয়েছি, যা মানুষকে কথা বলতে এবং আমাদের দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে ভাবাতে বাধ্য করবে। বাংলা একাডেমি আদর্শ প্রকাশনীর স্টল বই মেলায় নিষিদ্ধ করেছে। এ ছাড়া অনেক বইও নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে মুক্তচিন্তা ও স্বাধীন মত প্রকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
এর প্রতিবাদ জানাতেই এ ভাস্কর্য নির্মাণ করেছি।
আরেক শিক্ষার্থী নজির আমিন চৌধুরী বলেন, বাংলা একাডেমির আদর্শ প্রকাশনীর ঘটনাটি এর সঙ্গে অবশ্যই প্রাসঙ্গিক। এর সঙ্গে সরকারি, ধর্মীয় ও প্রাতিষ্ঠানিক সেন্সরশিপও জড়িত। সম্প্রতি মানুষের মত ও বাকস্বাধীনতায় বাধার মতো যত ঘটনা ঘটেছে সব কটির প্রাসঙ্গিকতা এই ভাস্কর্যের মধ্যে রয়েছে।