Read More: রাহুল গান্ধীর মণিপুর থেকে মুম্বাই পদযাত্রার নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’
কিন্তু আজ মহুয়ার আবেদনের শুনানির পর বিচারক পরিষ্কার জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় সরকারের সম্পত্তির জন্য অধিদপ্তরে আবেদন করা উচিত, আদালত এতে কিছু করতে পারে না। আদালত মৈত্রাকে তার আবেদন প্রত্যাহারের অনুমতিও দিয়েছে। মহুয়ার আইনজীবী বলেছেন যে যদি তার মক্কেলকে প্রাসঙ্গিক সময়ের জন্য বাংলোতে থাকার অনুমতি দেওয়া হয় তবে তিনি বর্ধিত সময়ের জন্য প্রযোজ্য যে কোনও খরচ দিতে প্রস্তুত। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি সুব্রামানিয়াম প্রসাদ আজ জানান, যে সরকারি বাসস্থানে বসবাসের জন্য এস্টেট অধিদপ্তরে একটি আবেদন করা উচিত। কেন্দ্রীয় সরকারকে আইন অনুযায়ী এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
এরপর মহুয়ার আইনজীবী মামলা প্রত্যাহার করে নেন। ফলে, মহুয়া তার সরকারী বাংলোয় ৭ জানুয়ারী পর্যন্ত থাকতে পারবেন।
উল্লেখ্য, 'ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্ন' মামলায় মহুয়াকে গত ৪ ডিসেম্বর লোকসভা থেকে বহিষ্কার করা হয়। এরপরই সংসদের হাউজিং কমিটি মহুয়াকে এক মাসের মধ্যে সাংসদের জন্য নির্ধারিত বাংলো খালি করতে বলে।
মহুয়া এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রককে চিঠি পাঠিয়েছে। এরপর ১১ ডিসেম্বর মহুয়াকে বাংলো ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। এর জন্য ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। এই আদেশকে চ্যালেঞ্জ করে মহুয়া দিল্লি হাইকোর্টে লিখিত হলফনামা দাখিল করেন।